অনলাইনে আয় FOR DUMMIES

অনলাইনে আয় for Dummies

অনলাইনে আয় for Dummies

Blog Article

এডসেন্স বিজ্ঞাপনের দ্বারা ইউটিউবের থেকে ইনকামের সুযোগ আপনার জন্য তৈরি হয়ে যাবে।

তবে ব্লগিং করে টাকা আয় করার জন্য সময় এবং পুজি দুইটি জিনিসই বেশি লাগে। ডোমেইন, হোস্টিং কিনতে হয়। নিজের ব্লগ শুরু করাটাই ব্লগিং করে টাকা আয় করার ভালো সিদ্ধান্ত। কারণ, এতে নিজের প্রয়োজন অনুযায়ী অনেক পরিবর্তন করার সুযোগ থাকে। বিজ্ঞাপন, পণ্যের পর্যালোচনা, ফেসবুকের ইনস্ট্যান্ট আর্টিকেল প্রভৃতি নানা উপায়ে ব্লগ থেকে আয় করতে পারেন। 

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে হলে প্রথমে আপনাকে একটি নিস বা বিষয় নির্বাচন করতে হবে, তারপর সেই বিষয়ের উপর আপনার ওয়েবসাইটের জন্য কনটেন্ট তৈরি করতে হবে, এক্ষেত্রে আপনিজেও লিখ নিতে পারেন অথবা রাইটার হায়ার করতে পারেন, এবার আপনার ওয়েবসাইটে ভিসিটর আসা শুরু করলে অ্যাফিলিয়েট লিঙ্ক প্রদান করে এমন সংস্থা বা ওয়েবসাইট থেকে অনুমোদন নিয়ে সেই সংস্থার লিঙ্ক আপনার ওয়েবসাইটের মাধ্যমে প্রমোট করতে পারেন, এবং আপনার দর্শক যখন সেই লিঙ্ক গুলো তে ক্লিক করে কোন পণ্য ক্রয় বা পরিসেবা গ্রহন করে থাকে তাহলে আপনি সেখান থেকে কিছু কমিশন পাবেন, বর্তমানে এটি অনলাইনে আয়ের অত্যন্ত কার্যকরী read more উপায়। প্রচুর মানুষ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে তাদের ক্যারিয়ার গড়ে তুলছেন।

অনলাইন টিউটরিং: আপনার জ্ঞান শেয়ার করুন

কাজের সহজলভ্যতার জন্য মার্কেটপ্লেস থেকেও হায়ার করে থাকে, যেমনঃ

আপনার আগ্রহ থাকলে দুই হতে তিনটি ভাষা শিখে নিতে পারেন এবং ভাষা ট্রান্সলেটর হিসেবে ১ মাস এর মধ্যে আয় করা শুরু করে দিতে পারেন।

একটি লাভজনক অ্যাফিলিয়েট নেটওয়ার্ক বাছাই করুন

আজ জনসংখ্যা বেড়ে যাওয়ার সাথে সাথে যেকোনো চাকরির ক্ষেত্রে প্রতিযোগিতা অনেক বেশি বেড়ে গেছে।

অনলাইনে আয় করার জন্য কী কী উপায় আছে এবং সেগুলো কীভাবে কাজ করে?

যদি আপনি অনলাইনে সহজ কোনো কাজ খুঁজেন এবং মাসে ১০০ থেকে ২০০ ডলার ইনকাম করতে চান তবে মাইক্রো-ওয়ার্কার হিসাবে কাজ করতে পারেন।

ভার্চুয়াল সহায়তাকারি হিসেবে আপনাকে যে ১০ টি গুরুত্বপূর্ণ কাজ হতে পারে

এখন মূল বিষয় হলো আপনি কোথায় লেখা লিখি করবেন। এক্ষেত্রে সব থেকে ভালো হয় আপনি যদি একটি ব্লগ সাইট নিজে বানিয়ে নিতে পারেন। এখন অনেক সহজে কোনো খরচ ছাড়াই ব্লগ সাইট বানানো যায়। তবে ফ্রি সাইটগুলো কে মানুষ একটি কম বিশ্বাস করে।

বর্তমানে শীর্ষ ১০ টি ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেসঃ 

অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট একটি প্রগতিশীল সেক্টর। স্মার্টফোন রেজুলেশন হওয়ার পর এবং ডেক্সটপে অ্যাপ ব্যবহার বৃদ্ধি পাওয়ার পর এই সেক্টরে কাজের পরিধি বৃদ্ধি পেয়েছে। অ্যাপ তৈরি করে আয় করার অনেক ধরনের উপায় রয়েছে। আপনি কোন প্রতিষ্ঠানে জব করে বা ফ্রিল্যান্স ডেভেলপার হিসেবে এই সেক্টর থেকে আয় করতে পারবেন।

Report this page